নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলাতে রসুনের পরে পিয়াজ লাগানির ধুম
রবিউল ইসলাম,বড়াইগ্রাম প্রতিনিধি : নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার বড়াইগ্রাম এ চলছে উওসব মুখো পরিবেশে পিয়াজ রোপন। এই এলাকাতে রসুনের পরে পিয়াজ রোপন হয়এই আবাদ এর ব্যাপক চাহিদা চলছে,কারন এখান কার প্রতিটা জমি পিয়াজের উপযোগী।এখানকার মাঠে পিয়াজ এর আবাদ অনেক ভালো হয়,এবং এই পিয়াজএত পরিমান ফলন হয় যাহা দেশের বিভিন্ন স্থানে রপ্তানী করা হয়।এই পিয়াজ রপ্তানি করে এখান কার সাধারণ কৃষক বেশি দামে বিক্রী করে অনেক টাকা লাভবান হয় । বড়াইগ্রামের ইসচোবালি নামে এক সাধারণ কৃষকের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান,প্রতি বিঘাতে পিয়াজ রোপনের খরচ হয় প্রায় বিশ থেকে পঁচিশ হাজার টাকা। কিন্তু প্রতি বিঘাতে পিয়াজ বিক্রী হয় প্রায় এক লক্ষ টাকার ও বেশি।সেই কারনে এখান কার সাধারণ কৃষক পিয়াজের প্রতি এত চাহিদা।তবে তিনি আরো বলেন আমরা যত টুকু প্রশিক্ষন দিয়ে পিয়াজ আবাদ করি ,যদি আমাদের এর চাইতে ভালো কোনো প্রশিক্ষন দেওয়া যেতো বা আমাদের ব্লক সুপারভাইজার যদি কিছু পরামর্শ দিতো তাহলে আমরা অনেক এগিয়ে যেতে পারতাম পিয়াজের আবাদে।একই গ্রামে আর একজন কৃষক আঃ আরিপ কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, আমরা অর্থনৈতিক ভাবে সাবলম্বী নয় । সরকার যদি আমাদের অর্থ নৈতিক ভাবে সহ যোগিতা করেন তাহলে আমরা এই পিয়াজ আবাদে অনেক লাভোবান হতে পারবো।এছাড়াও সামসুল নামে একজন শ্রমিকের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, পিয়াজের জমিতে আমরা কাছ করে দিনে তিনশত টাকা করে ইনকাম করি।তাতে আমাদের সংসারের কোনো সমস্যা হয়না।যদি এমন কাজ আমাদের সারা বছর থাকতো তাহলে আমরা আমাদের সংসার ভালো চালাতে পারতাম। আমাদের কোনো সমস্যা হতো না সংসার চালাতে।